ডেঙ্গু পরিস্থিতি: ঝুঁকিতে খুলনা-কুষ্টিয়া-যশোর
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের হার কমলেও ঝুঁকি কমছে না খুলনা বিভাগে। বিশেষ করে যশোরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছেই। এ অবস্থায় খুলনা, যশোর ও কুষ্টিয়াকে ডেঙ্গু ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৫১০ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত যশোরে ১ হাজার ৩১৭ জন। আর খুলনায় ৮৮২ ও কুষ্টিয়ায় ৬৪৪ জন। খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, ডেঙ্গু আক্রন্তের হার বিবেচনায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে এই তিন জেলা।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যশোরে মানুষের যাতায়াত বেশি বলে এখানে ডেঙ্গুর সংক্রমণও বেশি। এখান থেকে আক্রান্তরা ছড়িয়ে পড়ছেন খুলনা-কুষ্টিয়াসহ অন্য জেলায়।
পরিবেশগত কারণে কুষ্টিয়ায় এডিস মশা প্রজননের জন্য অনেকটাই সহায়ক। এ জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক জানান, শহরের পাশাপাশি এডিস মশার লার্ভা নিধনে ইউনিয়ন পর্যায়েও কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী খুলনা বিভাগে চলতি মাসে হালকা বৃষ্টি ও রোদ থাকবে। এতে জলাবদ্ধ পরিবেশে এডিস মশা প্রজনন আরো সহায়ক হবে।
ডেঙ্গু ঝুঁকি প্রতিরোধে শুধু প্রশাসন বা স্বাস্থ্য বিভাগের তৎপরতা নয়, জনগণের সচেতনতা জরুরি বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৫১০ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত যশোরে ১ হাজার ৩১৭ জন। আর খুলনায় ৮৮২ ও কুষ্টিয়ায় ৬৪৪ জন। খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, ডেঙ্গু আক্রন্তের হার বিবেচনায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে এই তিন জেলা।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যশোরে মানুষের যাতায়াত বেশি বলে এখানে ডেঙ্গুর সংক্রমণও বেশি। এখান থেকে আক্রান্তরা ছড়িয়ে পড়ছেন খুলনা-কুষ্টিয়াসহ অন্য জেলায়।
পরিবেশগত কারণে কুষ্টিয়ায় এডিস মশা প্রজননের জন্য অনেকটাই সহায়ক। এ জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক জানান, শহরের পাশাপাশি এডিস মশার লার্ভা নিধনে ইউনিয়ন পর্যায়েও কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী খুলনা বিভাগে চলতি মাসে হালকা বৃষ্টি ও রোদ থাকবে। এতে জলাবদ্ধ পরিবেশে এডিস মশা প্রজনন আরো সহায়ক হবে।
ডেঙ্গু ঝুঁকি প্রতিরোধে শুধু প্রশাসন বা স্বাস্থ্য বিভাগের তৎপরতা নয়, জনগণের সচেতনতা জরুরি বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
Comments
Post a Comment